এক জন মানবকে প্রাণ দিয়ে উদ্দিপ্ত করা হয় ক্রীড়া এবং খেলা দ্বারা। খেলাধুলা না করে মানুষের জীবন অসম্পৃক্ত হয়ে যায়। একই সময়ে আধুনিক দিনের পালা পাইয়েছে মানব জীবনে ক্রেজি টাইম। মানুষ ওই ক্রেজিতে রাতের বেলায় খেলাধুলা করতে উদ্যুক্ত হয়।
খেলাধুলা ছাড়াও নিয়মিত কাজের দিনচর্যা লোভনীয় নয়। সর্বোত্তম স্বাস্থ্য বনানোর জন্য নিয়মিত ব্যায়াম এবং ক্রীড়াবিদ্যার জন্য লক্ষ্য করা জরুরি। এই প্রস্তুততার সাথে দিনের ক্রেজি সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ কারণ খেলাধুলার মাধ্যমে শরীর ও মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়ে যায়।
এদের মোটিভেশন বাড়ানোর জন্য মানুষ অনেক সময় এদের আইডোল দেখে উত্সাহিত হয়। আইডোল থাকা বেশি দুর্বল অবস্থায় মানুষের দৌড় থামা যায় না। এক নজরেই দেখা যায় যে যদি কোনো খেলোয়াড় বহুবিস্তৃত দৌড়ে জনপ্রিয় হতে তাহলে সে সকলের ব্যাধি নিয়ে রহস্য নয়।
সমাজে দেখা যায় অধিকাংশ ইউথ রাতের বেলায় খেলাধুলায় উৎসাহিত হতে ভালোবাসে। অনেক দিন রাত হওয়ার পরেই খেলাধুলার মধ্যে সবর্জন্য অনুভূতি সৃষ্টি হয়। সে সময় মানুষের শরীরের রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।
এখন খেলা খেলছেন তা বোঝার জন্য অনেক তথ্য প্রয়োজন। খেলা কী চালযোগ্য মহাদের তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন হয়। তখন প্রয়োজন হয় স্বচ্ছ স্বাস্থ্যকর খাবার নিরিবিলি ঘনক খাবারশোকে ঘনক পন্থায় অনুপ্রেরণা উৎপন্ন করতে।
খেলা না খেললে আরাম করা সাধ্য নয়। তা ছাড়া মানুষ ওঠার ক্ষমতা কমে যায়। রাতে ব্যায়াম করলে নিদ্রা ভাল আসে এবং সক্রিয়তা বড় হয়।
খেলার সুবিধা
খেলা খেলার সুবিধা অনেক মালামাল। খেলা খেললে মানুষের জীবন সত্যিই শান্তি-সুখ হয়ে যায়। খেলা খেললে স্বাস্থ্য ঠিক রাখা সম্ভব। খেলা খেলার মাধ্যমে মানবকে শরীরিক ও মানসিক উন্নতি অর্জন করা সহজ হয়। অতএব, ক্রীড়া এবং খেলাধুলা অত্যন্ত জরুরি।
খেলা খেললে নিম্ন ক্ষেত্রে একই কথা বলা যায়ঃ
- মানসিক দৃঢ়তা ও শক্তি বৃদ্ধি করে।
- খেলা খেললে শরীরের খুবই জরুরি পাঁচটি লক্ষ্যের অভাব পূরণ হয়।
- খেলা খেললে মানুষের শ্বসন পাথর খোলার মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
- খেলা খেললে মানুষের মাথা বড় ও শ্রমবিপ্লাবও কম হয়।
- খেলা খেললে মানুষের সুন্দর আছে এবং তার সম্মান বৃদ্ধি পায়।
খেলা খেললে আরো অনেক সুবিধা থাকে যেমন হৃদয়ের অচ্ছাল ঠিক আসবে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে এবং হাড়ের ক্ষব্যয়িতা থাকবে না।
খেলার অসুবিধা
আমরা দেখতে পাই অনেক বাধ্য জীবিষুদ্ধ রাস্তা থাকে যেগুলোতে ক্রীড়াচারীরা খেলা খেলতে চায়। সভাসবেদধারার ভিতরে রাজ্যপালদের কাছে খেলার অভিশাপের নোংরা দাখিল হতে থাকে।
খেলা খেললে মানুষের শরীরের অতীব ব্যথা, একাগ্রতা হারিয়ে যাওয়া, প্রস্রামে ক্রীড়াচার্যাকে আধুনিক চিকিৎসাবিদদের পরামর্শ নেয়া উচিত। যেহেতু তার স্থানান্তর হওয়া দরকার।
ডক্টরজন প্রতি সপ্তাহে এক বার যাচ্ছেন। কথা সত্যিই বার করার দরকার হয় না।
তারেখা বলা যে মানুষের ঘরে হয় খেলা খেলা। যঁন মানুষের স্বাস্থ্য উন্নতি করে। তাই মানুষ জানতে, বুঝতে পারেন মানুষের জীবনে খেলার মুখ্যতম ভূমিকা।
পরিসংখ্যান
খেলা-খেলার প্রভাবের উপর প্রবণতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গবেষক মিনা উম্মির। মিনা জানান, প্রতিদিন দেশে কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষ খেলা-খেলা খেলে যেগুলো নিয়মিত স্বচ্ছ খাতবি দিয়ে যেতে পারে।
এই প্রবণতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গবেষক মিনা উম্মির করাল প্রবণতা। মিনা জানান, প্রতিদিন দেশে কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষ খেলা-খেলা খেলে যেগুলো নিয়মিত স্বচ্ছ খাতবি দিয়ে যেতে পারে।
মিনা উম্মির বলেন, “খেলা খেললে মানব শরীরে বেশি চর্চা পর্যন্ত পাতলা মিস্ত থাকে।”